চয়ন ভৌমিক

 



 অনাথবন্ধু  


অজানা পৃথিবীর দিকে এগিয়ে যায়, স্নেহময় হাত। আলো কোল, নরম আদর - খুঁজে নেয় সুঠাম,  গোল কালো টিপ। শিশুটি হেসে ওঠে, ভেঙে যায়, সমস্ত অকারণ গণ্ডি, অদৃশ্য সম্পর্ক গড়ে ওঠে জলের সাথে, হালকা বাতাসের সাথে। শ্রাবস্তীর কারুকাজ নিয়ে তীব্র প্রেম জেগে ওঠে, জোয়ারের টানে। প্রশ্ন ওঠে মনে, কে সে? কি সম্পর্ক চুম্বকের মতো আকর্ষণ করে তীব্র ব্যঞ্জনায়। তাকিয়ে থাকি সেই আশ্চর্য রাখাল বালকের দিকে।  এত করুণ বাঁশির ফুঁ তার? এত চমৎকার তার চোখের উদাস প্রান্তর! কে শিখালো তাকে, এঁকে দিতে দূর দিগন্তে হুহু তোলা নীল আকাশ, আর, নদী বুকে দাঁড়িয়ে থাকা শান্ত ওই নৌকার স্থিরতা! এইসব প্রাচীন সৌন্দর্যে হেলে পড়ে বিতর্কের তাজা ক্ষত। উড়ে যায় রক্তহীন সরীসৃপ।বিলুপ্ত সাম্রাজ্যের রাজা, বলো এখনো কী বেহালায় চেনো তোমার মনের আয়না?  


সুরের আগুনে পুড়িয়ে দাও - যক্ষীর নিবেদন, পঞ্চভূত ... 


ঋতুরঙ্গ, নৃত্যকলা...






মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমা দত্ত

মঞ্জরী গোস্বামী