পিয়াংকী
নির্বাচিত
বক্তব্যের অংশবিশেষ
Enhance the smooch, fascinate the
path
The uncertain silence gone through
Ooze over two nuclear
যখন
তারাখসা দেখাও,
সমকোণে
তুলে
ধরো
এই
মাথা
তোমার
কাঁধে
ভূমিবাহু -- আটপৌরে
অজগর
অতিভূজে অজস্র
পাখির
ওড়াউড়ি
ছিঁড়ে
যাওয়া
চুলে
বাড়ছে
দ্রাঘিমার দাগ
আমি
চুপ
থাকি,
স্পর্শে যে
শান্তি
আছে
সেটুকু
বোঝার
জন্য
লুকিয়ে
রাখি
গোপন
এ' অনুমান
কোনো
কালেই
চশমা
পরিনি,
জ্যোৎস্নাসন্ধিতে তাই
অকারণ
ডিকশন
আহিস্তা আহিস্তা চাঁদের
লোভে,
ডুবিয়ে
রেখেছি
জলসমান
গোড়ালি
গিঁট
দিয়েছ-
খুলেছ-
অরক্ষিত চুম্বনে তখন
সঙ্গমরত সাপ
পার
হয়ে
যাচ্ছে
একেকটা
নৌকো
নৌকাডুবির ভয়ে
বালি
মেখে
নিচ্ছি
গন্তব্যপথে
ঢলে
পড়া
সূর্যের দিকে
সাহসী
আয়না
ছুঁড়ে
দিয়ে...
ঘাসফড়িং নেমে
আসছে
কোন
মহাকাল
থেকে
গালিবের হাভেলিতে রক্ষিত
আছে
যেসব
বিমূর্ত ক্রিস্টাল কিংবা
পদাবলীর চিহ্ন
অ্যাকোয়ারিয়াম অথবা ছায়া
কে
কার
আনুষাঙ্গিক --
ছাপ
পড়েছে
সমস্ত
চলতিঘরে
দেয়ালে
বিবর্তিত ইঁদুর
বিপণনকেন্দ্র
কোমর
ছুঁয়ে
জল
আঁকা
ভোর
আর
এক
আঁটি
শালুক
তুমি
বলেছিলে,"কথা ফুরিয়ে
গেলে
শুধু
তাকিয়ে
থেকো"
বলেছিলে, "মেঘ ডেকেছি,গুছিয়ে রেখো জলস্রোত"
শুনেছি,
থেমেছি,তাকিয়েছি সেই অতিভূজের দিকে
বারবার
দুপুর
হতে
না
হতেই
ঋণের
আবেদন
নদী
গড়িয়ে
গোধূলি
এলে
লালইঁট
বাড়ি,
প্রাচীন মুদ্রা
ঠুংরি
গজল
আরও
আরও
আরও
বেশিকিছু
অক্ষম
অধিকারের পাশে
তোমার
বানানো
এক
গোলাপিরঙ কন্যা
বিছানায় আলুথালু শীতবস্ত্র মোড়া
দুই
শরীর
সম্রাট...
নীরবতা
ভাঙো।
ডুবিয়ে
দাও
সারসের
ঠোঁট
আঁশওয়ালা মাছ
আনো।
বঁটি
নিই
জাঁকানো অন্ধকার থেকে
তুলে
নাও
কৃষ্ণগহ্বর
ভয়
নেই।
ভিতরপথে অজস্র
গলি।
ছড়িয়ে
ছিটিয়ে
থাকা
দু'আনা চারআনা আর...
সেই
ডাকঘর
সেই
গঙ্গা
সেই
রেস্তোরাঁ
সেই পঞ্চসন্ধ্যা সেই
আদম-ইভ সেই লোভনীয় স্নানঘর...
ভালো লাগল
উত্তরমুছুনখুব সুন্দর লেখা। চমৎকার বিস্তার এনেছো। দেবাশিস ঘোষ
উত্তরমুছুনঅসামান্য!❤️❤️❤️❤️❤️❤️
উত্তরমুছুনসুস্মিতা গোস্বামী সরকার
প্রথমে জিওমেট্রি, তারপর জিওগ্রাফি --- নানা চিত্রকল্পে সাজানো যেন এক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শোনা গেল।
উত্তরমুছুনখুব ভালো লাগল। প্রথম থেকে শেষপর্যন্ত একটা গতিময়তা রয়েছে
উত্তরমুছুনদারুণ লেখাটি 👌। সুন্দর লাগল। আরও কয়েকবার পড়ব শব্দ করে, থেমে থেমে।👌 অনেকগুলো ছবি পেলাম কবিতায়। খসে যাওয়া নক্ষত্র দেখার ছবিটিও।
উত্তরমুছুনদারুণ লেখাটি 👌। সুন্দর লাগল। আরও কয়েকবার পড়ব শব্দ করে, থেমে থেমে।👌 অনেকগুলো ছবি পেলাম কবিতায়। খসে যাওয়া নক্ষত্র দেখার ছবিটিও। (গৌতম দে সরকার)
উত্তরমুছুন