অভিজিৎ দাসকর্মকার






ফুলের শরীরে গর্ভজল শেষ


জরাজীর্ণ নহবৎ সাজ
   এসো,রেখে দাও ভিতরের কান্না
   দয়া করো নীল কুয়াশার অনন্ত বৈধতা
   ডিঙিনৌকা বেয়ে চলো, বুকের উপর মাথুর-মাটি---

সুগন্ধ তো সারারাত বেশ্যালয়েও থাকে
নগ্ন নদীরাও সোহাগিনী হয়
ঈশ্বর আসেন,পকেটে খুচরো সময়
   একটি একটি বীজ
                    মধুমেহ
                        সমাজ
                             রোগ
    শ্লীলতাকে ব্রা-হীন করে

ফুলের শরীরে গর্ভজল শেষ হয়েছে।ঈশ্বর পিছিয়ে পড়েছে।
তবুও
পুরুষাঙ্গে ঋতুরাজ চক্রবুহ্য সাজায়
চারিয়ে চারিয়ে খায় গন্ধ
                           মাংস
                             আঙুলের নমনীয়তা

    ঋণে ডুবে থাকে
বাৎসল্যের কারুশিল্প
                   রূপকথা আর-
                        বাৎসল্যস্তন
হে প্রাচীন কক্ষপথ -
দু-হাত কানে দাও
    ওই স্ত্রী শরীরের ভঙ্গিমায়
     আমি এখন বেশ্যা-পুরুষ হতে চাই..

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমা দত্ত

সব্যসাচী মজুমদার

সৌম্যজিৎ আচার্য