সম্পাদকীয়
বাতিঘর অনলাইন হৈমন্তিক সংখ্যা
কোনো কোনো জানালার নাম একাকীত্ব। কোনো কোনো নদীর নাম বিষণ্নতা। সেইসব জানালায়, নদীতে যখন হেমন্তের রোদ এসে পড়ে, মায়া জাগে। হলুদ পালকের স্পর্শ গায়ে মেখে জেগে ওঠে শব্দেরা। বান ডাকে। হাতে হাত ধরে হেঁটে চলে গুরু ও লঘু ভাবাবেগ। আমাদের দেখা হয়ে যায় ডিজিটাল পেজে, বইয়ের আড্ডায়। আলাপের শুরু আছে, শেষ নেই। স্মৃতির দোঁয়াশে কে যেন বুনে যায় ধানবীজ। কবিতার ঘরবাড়ি গড়ে ওঠে। দেয়াল জুড়ে গদ্যের মুক্ত ভাস্কর্য। অনুবাদ কবিতা ঠোঁটে নিয়ে উড়ে আসছে অ্যালবাট্রস। ওর লিপ্তপদ ছুঁয়ে যায় কবেকার জলজন্ম। নীল ভ্রমণের স্বরলিপি লিখে রেখে যায় রাতের শিশির। বাতিঘরে জাহাজ ভেড়ে। শূন্যের দিকে উড়ে যায় অটাম সিনড্রোম। আচমকাই ধেয়ে আসে শীতের বাতাস, ঝরে পড়ে কামনাফুল। আমরা এসে দাঁড়াই বাতিঘরের ভার্চুয়াল বারান্দায়। খাতাভর্তি মনখারাপ নিমেষে অনাবৃত, ভিজে যায় মরশুমি উচ্ছ্বাসে। হেমন্ত চলে গেছে কবে অথবা গিয়েও যায়নি। আজও কোনো কোনো আড্ডার নাম ওয়েবিনার। কোনো কোনো ঝর্ণার নাম অপ্রকাশিত কবিতা …
একসাথে জেগে ওঠো, জাগাও
একসাথে নিভে যাও, নেভাও
একসাথে একা একা কবিতামন্থন।
চমৎকার কাব্যিক সম্পাদকীয়।
উত্তরমুছুন- রাজদীপ ভট্টাচার্য
কী যে অপূর্ব সম্পাদকীয় নিলয়৷ দা। @ তানিয়া ব্যানার্জী
উত্তরমুছুনখুব সুন্দর সম্পাদকীয়
উত্তরমুছুনকি যে মুগ্ধ হলাম। অপূর্ব-- শতাব্দী
উত্তরমুছুনবাঃ বেশ বলেছেন দাদা । অবশ্যই এসব আপনার দ্বারাই সম্ভব দাদা 🙏🙏🙏🙏
উত্তরমুছুনচমৎকার সম্পাদকীয়, খুব ভালো লাগল
উত্তরমুছুনঅসাধারণ সম্পাদকীয়
উত্তরমুছুন