পৌলমী ভট্টাচার্য

  

বাবুইয়ের সম্পত্তি তে নজর দেবে না ইয়ে জিন্দেগী 


কথার ভেতর অনেক কথা ছাঁকতে না পারার ক্ষমতাও শিল্প হতে পারে। শরীরের পরিপূরক

অ-সমান্তরাল লতানে তরুটিকে অন্তত তাচ্ছিল্য করার আগে মাটির গুপ্ত সংবাদ প্রকাশ্যে গ্রাহ্য হতেই পারে।  


হেরে যাবার আগে জীবিত কোশগুলো একবারও বলেনি-- প্রতিরক্ষা মণ্ডলীর কোনো দায় নেই এবং একতান্ত্রিক কামরাঙাটি গলাধঃকরণের জন্য সিজারিয়ান প্রাকার গঠন হ'তে পারে... 


ভেবেছি, জবুথবু হওয়া শীতল গুরুদোংমারের কাছে ভিক্ষে চেয়ে যাব ছাই হওয়ার আগে ;আকন্ঠ বিষ পানের জপ শেখাও...


এরপরও সে দূরদেশী রাখালের সুর সাধলে প্রাণবাতাসের সভ্যতা লুকিয়ে রাখি ;একটু হলেও প্রেমিকার ফুসফুসের ধাক্কায় বাঁশ কাণ্ডে সুরশলাকা বপন কোরো ;প্রয়োজনে কাহারবাকে তাপ্পি লাগাতে পারো... Just suggestion. 


অজুহাতের স্বরলিপি না হয় নাই বুঝলে ! নিজেকে যাতনার গ্রাহক সাজাতে গিয়ে আদিম গর্ভের খোরাক হয়েছি ,দোয়াতহীন সংলাপে বিনির্মিত মাতাল লাগে না তাই বাবুইয়ের সম্পত্তি তে নজর দেবে না ইয়ে জিন্দেগী... 


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমা দত্ত

সব্যসাচী মজুমদার

সৌম্যজিৎ আচার্য