নিলয় নন্দী, অসিত মন্ডল
সম্পাদকীয় ✬✬✬✬✬
অসময়। অস্থিরতা। আর
অন্তরীণকাব্য। কতদিন ট্রেনের আওয়াজ কানে আসে না।কতদিন খবরের কাগজ আসেনি। স্ক্রিনে
মৃত্যুর ধূসর ছায়া। মুখের বিবাহ মুখোশের সাথে আজ। বালিশ জেনেছে নৈঃশব্দ্যই সেই
অনন্ত অপেক্ষা।একটু একটু করে হারিয়ে ফেলছি প্রিয়জন। শব্দের শব আর সাইক্লোন
চিত্রকল্প। নীরার জন্য কবিতার উপসংহার কে লিখে যাবে, সে প্রশ্ন করি না আর।ভয় দানা বেঁধে আছে। আর, ভাইরাস। এতদিন তাকেও দেখিনি। এখন পৃথিবীর নিয়তি দেখতে পাই। দেখি দ্বিধা,
দূরত্ব আর দৃশ্য সূর্যাস্ত। ভুলে গেছি যোগাযোগমন্ত্র। তবু মেঘের
আড়াল থেকে ভাদরের চাঁদ উঁকি দিলে ল্যাপটপে ভেসে আসে নীরার খবর।পাখির ঠোঁটে ইমন
আলাপ। একা কবি আড়ম্বরহীন হেঁটে যায় শূন্যতা সড়কে। আলো জ্বলে ওঠে। দূরে বাতিঘর। ঢেউ
জানে বিরহের ডাকনাম। গল্পের চাবি, কবিতাকুঠুরি আর পথিকশালা।
জেগে ওঠো হাহাকারে, প্রবাসী পাঠক। মিসড কল জেনে গেছে বধিরও
আজ বীতশোক।
ও বাতিঘর পাতা, আমাদের আবার দেখা হোক।
অসাধারণ কাব্যিক সম্পাদকীয়। দুই কবিকে শুভেচ্ছা।
উত্তরমুছুনঅশেষ ধন্যবাদ
মুছুনঅসাধারণ কাব্যিক সম্পাদকীয়। দুই কবিকে শুভেচ্ছা।
উত্তরমুছুনঅসাধারণ কাব্যিক সম্পাদকীয়। দুই কবিকে শুভেচ্ছা।
উত্তরমুছুনঅপূর্ব কবিতা ও না এতো সম্পাদকীয়।একি সম্পাদকীয়?এভাবে নির্মাণ করা যায়?কি অভূতপূর্ব।
উত্তরমুছুনআপ্লুত
মুছুনআহা!অপূর্ব সম্পাদকীয়!
উত্তরমুছুনখুব খুশি হলাম
মুছুনখুব খুশি হলাম
মুছুনদুর্দান্ত সম্পাদকীয়।
উত্তরমুছুনধন্যবাদ দাদা
মুছুনপ্রাসঙ্গিক । সম-সময়ের কথা। ভালো লাগল সম্পাদক-কথা।
উত্তরমুছুনভালো লাগলো সম্পাদকীয়
উত্তরমুছুনভালো লাগলো সম্পাদকীয়
উত্তরমুছুন