পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নিলয় নন্দী, অসিত মন্ডল

ছবি
সম্পাদকীয়  ✬✬✬✬✬ অসময়। অস্থিরতা। আর অন্তরীণকাব্য। কতদিন ট্রেনের আওয়াজ কানে আসে না।কতদিন খবরের কাগজ আসেনি। স্ক্রিনে মৃত্যুর ধূসর ছায়া। মুখের বিবাহ মুখোশের সাথে আজ। বালিশ জেনেছে নৈঃশব্দ্যই সেই অনন্ত অপেক্ষা।একটু একটু করে হারিয়ে ফেলছি প্রিয়জন। শব্দের শব আর সাইক্লোন চিত্রকল্প। নীরার জন্য কবিতার উপসংহার কে লিখে যাবে , সে প্রশ্ন করি না আর।ভয় দানা বেঁধে আছে। আর , ভাইরাস। এতদিন তাকেও দেখিনি। এখন পৃথিবীর নিয়তি দেখতে পাই। দেখি দ্বিধা , দূরত্ব আর দৃশ্য সূর্যাস্ত। ভুলে গেছি যোগাযোগমন্ত্র। তবু মেঘের আড়াল থেকে ভাদরের চাঁদ উঁকি দিলে ল্যাপটপে ভেসে আসে নীরার খবর।পাখির ঠোঁটে ইমন আলাপ। একা কবি আড়ম্বরহীন হেঁটে যায় শূন্যতা সড়কে। আলো জ্বলে ওঠে। দূরে বাতিঘর। ঢেউ জানে বিরহের ডাকনাম। গল্পের চাবি , কবিতাকুঠুরি আর পথিকশালা। জেগে ওঠো হাহাকারে , প্রবাসী পাঠক। মিসড কল জেনে গেছে বধিরও আজ বীতশোক। ও বাতিঘর পাতা , আমাদের আবার দেখা হোক।

কিশোর সেনগুপ্ত

ছবি
প্রখ্যাত নাট্যব্যক্তিত্ব কিশোর সেনগুপ্ত আলোকবৃত্তে এসে শ্রোতা-দর্শককে শোনালেন শেক্সপীয়ারের হ্যামলেট নাটকের অংশবিশেষ

বীথি চট্টোপাধ্যায়

ছবি
জীবন ছিন্নপত্র  ⭐⭐⭐⭐⭐⭐⭐ রাতে নদীতীরে দুর্যোগ চলছিল তাই লেখা হোল গভীর কয়েকছত্র;

ঋজুরেখ চক্রবর্তী

ছবি
রোমন্থন ❁❁❁❁❁ ইতস্তত বৃষ্টি হয়ে চললে সারাদিন, মাঝেমাঝে মনে হয় হারানো স্মৃতির সঙ্গে দুদণ্ড কথা হোক কর্মহীন অবসরে, হারানো উপহারগুলির সঙ্গে সহসা চকিত উদাসীনতায় কখনও কখনও দেখা হয়ে যাক তাদের করকমলের রূপধরা অনুষঙ্গে, হারানো মিথ্যেগুলি ফিরে আসুক সত্যি হয়ে পুনরায়। তুমি জান, এইসব জাদু-বাস্তবতা আসলে অতীব আধুনিক উপন্যাসের কৃৎকৌশল ছাড়া কিছু নয়। কাব্যে তাদের প্রতিদিনকার সংসার কালক্রমে সাংসারিক নিয়মেই তেল-মশলা-আনাজের গন্ধে গন্ধে অভ্যস্ত হতে ঘতে অবশেষে ম্লান হয়ে গিয়েছে রূপকথার সবটুকু ঐশ্বর্য হারিয়ে। সারারাত চাঁদের নিহিত হিমে নিষিক্ত হতে হতে শরীরে যে তীব্র শীত নিয়ে ভোরবেলা তোমার হাতের ওপর তার সম্পূর্ণ যৌবন সমর্পণ করে নেতিয়ে পড়ত কমনীয় লাল চেরি, তাকে ভোগ করে প্রেমিকের অহং জাগত না তোমার, বরং এক ভূতে-পাওয়া আতঙ্কের মতো তুমি বুঝে নিতে অভিধানে আবিষ্কার কথাটার যে মানেই দেওয়া থাকুক না কেন, আর কাগজে-কলমে যত মহনীয়ই মনে হোক না কেন তাকে, তোমার যাবতীয় সর্বনাশ অপেক্ষা করে আছে তোমার সাফল্যেরই নিশ্চুপ অনুসারী হবে বলে, তোমার অভিরুচি দিয়ে তুমি শুধু নির্ধারণ করতে পার তুমি তাকে কতটুকু স্বীকৃতি দেবে কি দেবে না। ...

সন্দীপন চক্রবর্তী

ছবি
অনন্ত ❀❀❀❀❀❀❀❀❀ অনন্ত কুঁকড়ে আছে শূন্যের ভিতর সেই শূন্য ফেটে গেলে শব্দ , ছবি , জীবনপ্রবাহ...

সৌভিক গুহ সরকার

ছবি
হরিণছানা   ✴✴✴✴✴✴✴✴ বালিশ-ফাটা তুলোর মতো কুয়াশায় ঢেকে আছে গাছেদের সরস কলেবর। প্রসিদ্ধ ঊষার গেরুয়া ইঙ্গিতে হিমের কলস উপুড় করেছে নরম বাতাস। তরুলতার তাজা ঘ্রাণ বিশুদ্ধ ললিতের মতো ভাসে। বন‍্যভূমি এখন ঘুমিয়ে পড়া দস‍্যি বালিকার মতো শান্ত। পাখি ডাকে; আদিমের ডালে।  

নিলয় নন্দী

ছবি
প্যারাডক্স ✺✺✺✺✺✺✺✺✺ যতিচিহ্ন মুছে এসো। এত পিছুটান ভালো লাগে না আর।

তিতাস বন্দ্যোপাধ্যায়

ছবি
নির্জন গানের ওপারে -------------------------  আপনার বুকের ভেতর চমৎকার পাখির গান, তা শুনেই উঠে দাঁড়িয়েছি।

দেবজ্যোতি রায়

ছবি
আমার সংসার ✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤ কান পাতলেই পাগলা ঘণ্টির শব্দ আগুন লেগেছে? হলুদ পাখিটি খাঁচা ভেঙে হঠাৎ ফুড়ুৎ?

এলা বসু

ছবি
বারোটা বাইশ ✰✰✰✰✰✰✰✰ রাত বারোটা বাইশ l পাশের বাড়ি,  চিলচিৎকার l বন্ধ দরজা, হুমকি মার l কুঁকড়ে গেল লজ্জারাত l

অনিন্দ্যকেতন গোস্বামী

ছবি
গদ্যেরা একদিন ধন্বন্তরি হবে ❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋❋ ফসলেরা সমাগত হয়ে আছে রাত্রির নক্ষত্রের কাছে রাত্রি ঢুকে যায় নিস্তব্ধ গ্যালাক্সি প্রদেশে। তবু নীলিম রক্ত আরক্তিম করে তোলে চূর্ণির ঢেউ চুম্বন করে হরিণী রেশমি সোনালী রৌদ্র।।

অপরাজিতা ভট্টাচার্য

ছবি
নিবি কি তুই? ✧✧✧✧✧✧✧✧✧✧ উত্তরে যার কষ্ট প্রেমের কথা, দক্ষিণ ভাসে হাপুস চোখের জলে, পূব পশ্চিমে পাগল পাগল ব্যথা।

সজ্জ্বল দত্ত

ছবি
পাগলস্বপ্নে     ..................................................                    ( উৎসর্গ  :  মন )  তুমি চাইলেই যা ইচ্ছে তাই পাগলস্বপ্নে মাতি কাঁটা ঝোপঝাড় হঠাৎ গোলাপে লালে লাল রাতারাতি ।

সমর্পিতা ঘটক

ছবি
কিতকিত  ❁❁❁❁❁❁ এক পাটাতন থেকে অন্যটায় লাফিয়ে লাফিয়ে চলেছি মধ্যিখানে ইঁদারা, ঠাঁই নাই ঠাঁই নাই চিৎকার অন্দরে

শমীক জয় সেনগুপ্ত

ছবি
বোধহীন   ✱✱✱✱✱✱ সারাটা জীবন শুধু পুরুষ আর প্রেমিকের ভীড়ে আবর্তে ঘুরে ফিরে নষ্ট খোলসে  যে স্বপ্ন খসিয়ে ফেলেছে তার দিকভ্রান্ত পোশাকি অব্যয়

নীপবীথি ভৌমিক

ছবি
ভাইরাস ✢✢✢✢ হাতের রেখায় রেখায় ফুটে উঠেছে আজ বিক্ষতের মানচিত্র   এ কি কোনো অসময় না দুঃসময়ের মহড়া !

রাজদীপ ভট্টাচার্য

ছবি
যাপিত জন্মকথা   ✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰✰ ১ বিগত জন্মকথা লেখা আছে সচেতন তক্ষকের ডাকে পুকুরের পুবপাড়ে অশ্বত্থ গাছের বেড়ে উন্মনা তাল নুয়ে পড়া জাম গাছ আমৃত্যু ভাসে তার জলে প্রতিচ্ছবি

মঞ্জরী গোস্বামী

ছবি
পরকীয়া  ❃❃❃❃❃❃❃❃❃ আমাকে বেচাল বোলো না বোলো না বোমাবাঁধা ফেরারী কলার

রুদ্রদীপ চন্দ

ছবি
বেনারস ❀❀❀❀❀❀❀❀❀ ম্লান হয়ে আছে আলো। পদক্ষেপও প্রথম ও ততোধিক কুন্ঠিত। ভেজা পায়ে উঠে আসি, হাঁটি ঘাটের পর ঘাট, জুড়ে আছে সজ্জন ও অন্ধকার। একা খল হাসে, জোয়ারের জল... ভেসে যাব? আকুল নৌকো দোলে। সংস্কার বাঁধা আছে ঘাটের কিনারে। 

রিমলী বিশ্বাস

ছবি
অসুখের পরে  ---------------- কত যে অসন্তোষ নিয়ে হেঁটে যাই রোজ! যেমন করে আরোগ্য আনতে পারি না তেমনই মানতে পারি না  মানুষের হাত ছেড়ে যাওয়া!

বিশ্বজিৎ

ছবি
নির্মাণ ❁❁❁❁❁❁❁ যতটা অবহেলা করি ভেতরে ভেতরে ততটাই, পাগল বসে থাকে।

পিয়ালী বসু ঘোষ

ছবি
ছায়ায়_মায়ায় ******************* কখনো নিজের ছায়ার সাথে হেঁটে যেতে যেতে দেখেছি  সামনে পিছনে ডানে বাঁয়ে শূন্য কিংবা শূন্যেরও অধিক কোনও ছায়া-চিত্র 

অভিজিৎ দাসকর্মকার

ছবি
দশগুণ বেড়ে যাওয়া শব্দের শারীরিক অবস্থা ✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤ রাতজাগা এপিটাফ পাশ কটিয়ে এলাম, অনেকক্ষণ একা বসেছিলাম পাটিগণিতের খাতায়,

সুদীপ্তা সর্বজ্ঞ

ছবি
দুপুর আড়াইটে ✫✫✫✫✫✫✫✫✫✫✫✫✫✫ তেষট্টি তলায় তিরতির করে কাঁপতে থাকা ব্যালকনির হাওয়া  একবারের জন্য চোখ ঘুরিয়ে দেখে নিল দেমাকি এরোপ্লেনের বেআব্রু বুকের নিচটা। দুপুর আড়াইটে।

মৌসুমী রায়

ছবি
বিষাদ পরিক্রমা ✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤✤                           ।। ১ ।। আপনি চলে যাবার পর, বৃন্দাবনচাঁপার দুএকটি কলি , আপনার গৌরাঙ্গ বর্ণ ভুবনমোহন রূপ ।

মৃণালেন্দু দাশ

ছবি
পর্দা সরে যায়  ❃❃❃ এমন নির্জন সরীসৃপ বনে  চাঁদ উঠেছে ফুঠিয়া যেন কোথাও কোনো বিষের তাপ নাই , 

সুস্মিতা গোস্বামী সরকার

ছবি
অমৃতযোগ  ✪✪✪✪✪✪✪✪✪✪✪ সুবাতাসে ডাক এলে গলতে থাকো..  বিশুদ্ধ নলেন গুড়ের মত কলস কিনারা অস্থির, গলন উপচে ছলকানো।

সুতপা দেবনাথ

ছবি
আজকাল ####### কাল সারাদিন কুসংস্কার আর আধুনিকতার চর্চায় বড়ো বক্তা ছিলে তুমি,  পাটভাঙা  পাঞ্জাবীটি তিনদিন  ঘষেছিল রোগা বউটি,  তবে তোমার মন মতো হলো, একটু কোঁচকানো তোমার  পছন্দ নয়।

নবনীতা চক্রবর্তী

ছবি
দিদি ✥✥✥✥✥   দিদিকে মনে পড়লে বুকের আড়াআড়ি একটা নদী বয়ে যায়… আমাদের শ্যাওলাধরা ভাড়াবাড়ির যেদিকে আউশধানের ক্ষেত-- সেদিকটায় চোখ রেখে এক গুলমোহর বিকেলে দিদি প্রথম শুনিয়েছিলো 'যমুনাবতী' সেসময় আটামাখা শেষ হ'লে ওকে ধার করে  গনগনে আঁচে সেঁকে নিতাম নিষেধের একগুঁয়ে রুটি                                                                বড্ড বেয়াড়া !

রামপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়

ছবি
/আমারই নিবিড়ে তুমি/ যেখানে সেখানে চলে যাবো, তোমাকে ছাড়াই, একা একা ফল পাড়বো, ফুল কুড়োবো, উটের গ্রীবার পাশ দিয়ে হেঁটে যাবো মরুভূমিতে, দু হাত ছড়িয়ে শুয়ে থাকবো হরিৎভূমিতেও।

মেঘনা চট্টোপাধ্যায়

ছবি
ঢিল ✴✴✴✴✴ ভেড়ারা ঘাস খাচ্ছিলো। খাচ্ছিলো না গিলছিলো? কার্ণিশে এক চিল ছিলো, চিলের ঠোঁটে ঢিল ছিলো।

দেবাশিস ঘোষ

ছবি
পাঁচটি কবিতা দেবাশিস ঘোষ গোলাপী বিষাদ ।। ------------------------------ -- গোলাপ বিষণ্ণ হয়! হতে জানে! পরতে পরতে যার রাগ রাগিনীরা বিদ্যুৎ মেলে রাখে, ছাদের রোদ্দুরে শুকোতে দেওয়া টকটকে ব্রা পাঁপড়ি নরম হয় ছোটো ছোটো পতঙ্গের পায়ের স্বভাবে

শ্যামশ্রী রায় কর্মকার

ছবি
লিওনার্ড কোহেন একজন কানাডিয়ান গায়ক, গীতিকার, কবি এবং ঔপন্যাসিক। ধর্ম, রাজনীতি,  বিষাদ, যৌনতা,  মৃত্যু এবং রোমান্স, সব প্রসঙ্গেই তাঁর কলমের অবাধ বিচরণ।

যুগান্তর মিত্র

ছবি
চন্দনের গন্ধ ❂❂❂❂❂❂❂❂❂❂❂ একবার সাইকেল চালাতে চালাতে চন্দনের বাবা ওকে জিজ্ঞাসা করেছিল, বলতো চান্দু, কোন পতঙ্গ পা দিয়া স্বাদ গ্রহণ করে? চন্দনকে স্কুল থেকে সাইকেলে বসিয়ে ফিরছিল সেদিন। চন্দন তখন ক্লাশ ইলেভেনে পড়ে। 

বৈশাখী ঠাকুর

ছবি
......রমণীর গুণে                                    আজও শিবানির রান্না বাড়ির কাজে যাওয়া হল না। কিছুতেই যেন সে সব কিছু সামাল দিয়ে উঠতে পারছে না। একা হাতে আর সে কত করবে ! আগে তার শাশুড়িমা তাঁদের সাথে থাকতেন--- ঠ্যাকাবেঠ্যাকায় অনেক সাহায্য করতেন।

অসিত মন্ডল

ছবি
ফেরা ........               ১. বেলাশেষের মরা আলোর রেশ এখনও কিছুটা লেগে রয়েছে গাছ গাছালির পাতায় পাতায়। অলস ছাদের কার্নিশে।সন্ধ্যা নামার একটু আগে পাড়াটা কেমন থমথমে,  ঝিম ধরা। কমবয়েসী ছেলেরা এখন জটলা পাকিয়ে পথের পাশে আড্ডা মারে না।বাস থেকে নেমে গলির মুখে নারানের চায়ের দোকানে তর্ক বিতর্ক, হাসি ঠাট্টার ফোয়ারা ছোটে না।দুজন রিটায়ার্ড মানুষ প্রায় ফুরিয়ে যাওয়া জীবনের স্থির চিত্র হয়ে শূন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে শূন্য পানে।দু চারজন উঠতি যুবক মুখ গুঁজে আছে মোবাইল স্ক্রিনে। ছোটবেলার সেই প্রাণ চঞ্চল পাড়াটা কেমন দ্রুত পাল্টে গেল।চেনা পাড়াটাকে অচেনা মনে হয়। এসব ভাবতে ভাবতে বাড়ির গেটে এসে পৌঁছুলো অমলকান্তি। জামা কাপড় ছেড়ে ফ্রেশ হয়ে নিউজ চ্যানেলে চোখ রাখে সে।অফিসের সারাদিনের ক্লান্তি, অবসাদ প্রাণপনে মুছে ফেলার চেষ্টা করে। আদ্যিকালের পুরনো টি টেবলে চায়ের কাপ রাখে তৃণা। নিজের কাপটা হাতে নিয়েই আলপটকা প্রশ্ন ছুড়ে দেয় -- 'কিছু কি ঠিক করলে? সুমিতদার সাথে কথা হল? ' প্রত্যাশিত প্রশ্নটার জন্য অমলের মানসিক প্রস্তুতি ছিল।তবু ব্যাডমিন্টন কোর্টে অপোনেন্ট খেলোয়াড়...