খেচর A poetic prose আমার নাম উপল ব্যানার্জী। এই মুহূর্তের প্রধান স্মৃতি এটুকুই। বাকি সব আবছা অন্ধকার প্রশ্নবোধক। আজ কত তারিখ জানি না। সময়, বার, মাস কিছুর হিসেব নেই। যা টের পাই তা হল অনেকটা ফাঁকা সময়ে কয়েকটা দিন কয়েকটা রাত ধীরে ধীরে আসা যাওয়া করছে। চিত হয়ে শুয়ে আমি পৃথিবীর বায়ুমন্ডল প্রত্যক্ষ করছি। চোখের পাতার উপরে রোদ, বৃষ্টি মেঘ যাতায়াত করছে। ধোঁয়াটে জলীয় বিন্দু নেমে আসছে স্লো মোশনে। জলের মোশন এত ধীর হয়! কুয়াশা, সম্ভবত শীতকাল অথবা হেমন্ত। একটা শিরশিরে হাওয়ার কাঁপুনি ছুঁয়ে যাচ্ছে। রোদ নেই। চতুর্দিকে শান্ত গাঢ় এক ছাই রং। অসম ঘনত্ব। কখনো খুব পাতলা হয়ে উঠছে, কখনো খুব ঘন। চারদিকে পাখির ডাক ক্রমশ বাড়ছে। মিশ্র শব্দ। কয়েকটা চড়াই খুব কাছে চলে এলো। কানের একদম পাশে স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি ওদের তীক্ষ্ণ কম্পাকের ছোটো ছোটো তরঙ্গ। ঠিক যেন তেমন নয় যেমন এতদিন শুনে এসেছি। এতদিন শুধু মধুজা কানের পাশে রিনরিন করে বাজত। রাতের হালকা নীল আলোর আভা আলতো করে ওর ঘরের দরজার নিচ থেকে বেরিয়ে পড়ত। সত্যম শিবম সুন্দরম সিনেমায় জিনত আমন-এর ব্লাউজ নিচ থেকে স্লিম চাঁদের বুক ঠিক ওইভাবে বেরিয়ে এসে টলটল ক...
মজার ব্যাপার মজার ব্যাপার - শব্দ করেই আসছিল সে দেখছিলামও কিন্তু, আমার সরার কোনও বিকল্প নেই মাথার ওপর দুলছে পরজীবীর ছায়া বাতাস বহে চতুর্কোণেই বাতাস ভরা অল্প নদী নদীর পারে ধর্মপিতা মাছ ধরেছে দুর্গাপাখি ডাকছিল কী! শব্দ করেই আসছিল সে দেখছিলামও … কিন্তু, আমার সরার কোনও বিকল্প নেই… এটাই স্বতঃসিদ্ধ না তো!
প্রেমের কবিতা -৬ ঘুমের ভেতর এক দরজা সে দরজায় হেলান দিয়ে বসে আছ তুমি হাতে ফুলের মালা যে মালা আমার শবে ছিল রাখা বসে আছ, বসে আছ বালির ভেতর বাইরে বৃষ্টি উৎসব... প্রেমের কবিতা -৮ জুডাস বলল, তুমি যদি আমাকে একটা মেয়ে দিতে যে মেয়ের মুঠোয় ঢেউয়ের মতো প্রেম তবে আমি তোমাকে ধরিয়ে দিতাম না... প্রেমের কবিতা -৯ ভালবাসা নদীর মতো বয়ে যাওয়া স্রোত তুমি তাকে শরীরে ভরেছ... প্রেমের কবিতা- ৯৬ তুমি রাজুর সঙ্গে শুয়েছিলে রাকীবের সঙ্গে শুয়েছিলে... আমি যোশেফ আমাকে ঘরে না ডেকে এখানে নিয়ে এলে কেন? এত এত নক্ষত্রের নীচে নদী চেনাতে?
অসাধারণ
উত্তরমুছুনঅপূর্ব শৈলী ও উপস্থাপনা। বিমুগ্ধ।
উত্তরমুছুনঅসামান্য লাগলো।
উত্তরমুছুন