শুভশ্রী সাহা




ভোকাট্টা
ক্রমশ ভিড় করে আসে মুখোশ। অন্ধকারে চাপ লাগে যে ডান অলিন্দে, সেখানে দু দিন আগেও ফুল ফুটতো। সার জল দিতে দিতে এগিয়েছি বিশ্বাসে। এখন স্বচ্ছ আলোতেও শুধু অন্ধকারের তারা গুলি দেখতে পাই।  সারি সারি মুখোশ নিয়ে ময়দানে সেরা জাগলার টিও হাঁপিয়ে যাচ্ছে বশে রাখতে। মুখ আর মুখোশের মাঝের সুস্পষ্ট হাইফেন টি কবেই মুছেছে  সেলবেল বোর্ডের মত। চিকচিকে হাসি, উদার হাসিও দুর্বোধ্য সংকেত আনে এখন। উড়িয়ে দিতে দিতে ক্লান্ত যাবৎ দৃশ্য কথা! টাটা সেন্টারের ছাদের আকাশ বেশি কাছে না আর্বানার হাতের মুঠোর আকাশ কে জানে! বা শূন্য নামটাই পুরো আকাশ তাই বা কে জানে!কে জানে মুখোশ বাইরে কত টা আর ভেতরে কতটা সচল!! ভেতরের লোক রা কি সত্যি ই ভেতরের কথা বোঝে নাকি বুঝেও বোঝে না!! মন কত অন্তঃসার শূন্য! তাই কথা দেওয়া কথাও  অক্লেশে পড়ে থাকে রাস্তার পাশের আবর্জনায়। আবার কোনো মন লাট খাওয়া ঘুড়ির মত পাক খায় রাস্তার ল্যাম্পপোস্টেই বারবার --ভোকাট্টায় লেখা তাদের  বিশ্বাস ভাঙার রূপচাঁদা গল্প--

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমা দত্ত

সব্যসাচী মজুমদার

সৌম্যজিৎ আচার্য