শুভশ্রী সাহা

কথোপকথন,  নীল আর মন
মন থেকেই--
আজ সারাদিন ফোন নেই
এ ঘর ও ঘর, এক
অস্থির লাবডুব সর্বক্ষণ
কত কষ্টে বসত সাজাই
এতো শুধুই তোমার জন্য আর
কার জন্যে বলো!
প্রতীক্ষাতে প্রতীক্ষাতে বিনিদ্র রাত কাটে
উঠোন জুড়ে খেলা করে গোপন অবিশ্বাস
সত্যি ই কি হারিয়ে গেল লুকোনো নির্যাস



এলোমেলো নীল
কাল সারাদিন ভীষন ব্যস্ত আঙুলে নিকোটিন
গভীর রাতে ইচ্ছা হলেও নয়ত  সমীচীন
ইচ্ছা গুলি থেকেই যায় পুরোনো খাতার ভাঁজে,
সকাল বেলায় হারিয়ে যায় চৈতী বিভ্রমে
স্পর্শে আছে নিরাময়,বিস্তার বালুচর
মন আমার ফাগুন চাঁদ , কোমল অনুভব
মন তো চায় মস্ত উড়ান  পেরিয়ে মায়া ডোর
পুরানো এক টগর গাছ,আগলে রাখে দোর
মন যখন
এই তো সত্যি নীল /এক আকাশের নীচে
সুখী পরিবার বাঁধানো ফ্রেম কেমন একসাথে
তবু  ছুঁয়ে থাকি এই ধুলোবালি অলীক যাপন
আমার  প্রতিটি রাত,   মরানদী অ-সুখ জীবন
হাতের পাতায় দু:খ মাখা, তুমি তুমুল ঝড়
সমান্তরাল রেখায় তবু, এলোমেলো আজ সব
নীলের কথায়
তুমি অনেকটা খোলা মাঠের মত। নরম পেলব ভেলভেটের মত তার কাঠবেড়ালি গা, গালিচার মত জমিতে আমি যখন তখন মাথা রাখতে পারি, বৃষ্টি এলেও ভিজতে পারি তুমুল। রাতের ভেজা শিশির সিক্ত ঘাসে  ছড়িয়ে দিতে পারি আমার যাবত দু:খক্ণা। অন্তহীন তারারা জানে এই জমি আমার কত প্রিয় জন! তবু আকাশ জানে, জমিও হারায় পায়ের নিচের, জমির মালিক বেড় দিয়ে দেয় একদিন!
আকাশ ভাবে, আরে এমন ই তো হবার ছিল, দেখোনা দেখো, মেঘ টুকরো টুকরো হয় আবার জোট বাঁধে প্রতিদিন!  আসলে না হারালে স্মৃতি বলে তো কিছুই থাকেনা, মন --
মনের কথা
দিন পার হতে হতে শরীরে এখন অবসন্নতা, পেয়ে বসছে নীল,
ছায়া পড়ে আসা মন দিনের থেকে রাতে দীর্ঘক্ষণ পাশে জেগে থাকে, ভাঙতে ভাঙতে কবেই জীবন,  নদী হয়ে গেছে, এ বাঁক, সে বাঁক তারপর একদিন  চওড়া খাত হয়ে পার ছেড়ে কত দূর চলে গেছে নিজেও জানে না, এ পথ তার জন্য ছিল না, তবুও হেঁটে গেছে অবিরাম অক্লেশে! মজা নদী, চোরা খাত, মরা মন
চলে গেলে কেই বা রাখে মনে,আর কি বা দাম থাকে তেমন!
নীল নীল
হ্যালো! চুপ কেন, মন,
কি হল! কাঁদছো,  চোখ মোছো
তুচ্ছ  মুহূর্তকথা,   জীবন টা অনেক বড
সামনে তাকাও , দেখো কি তুমুল বিস্তার
মিশেছে  আকাশ, গাইছে শ্রাবণ
বিষাদ মল্লার--
মরানদীও জেগে যায়, জোয়ারের জলে
জনপদ ভাসিয়ে নিয়ে প্লাবণকালে
তুমি নারী তুমি নদী,  তুলির টানের দেবী
গভীর জলে সাঁতার দিয়েও ,
তোমার চোখেই ডুবি---





আছে নিরাময়,বিস্তার বালুচর
ফাগুন চাঁদে আগুন নয় , কোমল অনুভব
কাল সারাদিন ভীষণ ব্যস্ত, আঙুলে নিকোটিন
গভীর রাতে ইচ্ছা হলেও, সেও কি  সমীচীন
লুকিয়ে থাকা ইচ্ছা গুলো খাতার ভাঁজে রাখি
ভোর বেলাতেই কখন যেন
মন তো চায় মস্ত উড়ান  পেরিয়ে মায়া ডোর
পুরানো এক টগর গাছ,আগলে রাখে দোর
মেয়েটি
এই তো সত্যি নীল /এক আকাশের নীচে
সুখী পরিবার বাঁধানো ফ্রেম কেমন একসাথে
তবু  ছুঁয়ে থাকি এই ধুলোবালি অলীক যাপন
আমার  প্রতিটি রাত,   মরানদী অ-সুখ জীবন
হাতের পাতায় দু:খ মাখা, তুমি তুমুল ঝড়
সমান্তরাল রেখায় তবু, এলোমেলো আজ সব
ছেলেটি
তুমি অনেকটা খোলা মাঠের মত। নরম পেলব ভেলভেটের মত তার কাঠবেড়ালি গা, গালিচার মত জমিতে আমি যখন তখন মাথা রাখতে পারি, বৃষ্টি এলেও ভিজতে পারি তুমুল। রাতের ভেজা শিশির সিক্ত ঘাসে  ছড়িয়ে দিতে পারি আমার যাবত দু:খক্ণা। অন্তহীন তারারা জানে এই জমি আমার কত প্রিয় জন! তবু আকাশ জানে, জমিও হারায় পায়ের নিচের, জমির মালিক বেড় দিয়ে দেয় একদিন!
আকাশ ভাবে, আরে এমন ই তো হবার ছিল, দেখোনা দেখো, মেঘ টুকরো টুকরো হয় আবার জোট বাঁধে প্রতিদিন কেমন! আসলে না হারালে স্মৃতি বলে তো কিছুই থাকেনা, মন --
দিন পার হতে হতে শরীরে এখন অবসন্নতা, পেয়ে বসছে নীল,
ছায়া পড়ে আসা মন দিনের থেকে রাতে দীর্ঘক্ষণ পাশে জেগে থাকে, ভাঙতে ভাঙতে কবেই জীবন,  নদী হয়ে গেছে, এ বাঁক, সে বাঁক তারপর একদিন  চওড়া খাত হয়ে পার ছেড়ে কত দূর চলে গেছে নিজেও জানে না, এ পথ তার জন্য ছিল না, তবুও হেঁটে গেছে অবিরাম অক্লেশে! মজা নদী, চোরা খাত, মরা মন
তার আর কি বা দাম থাকে তেমন!


হ্যালো! চুপ কেন মন,
কি হল! কাঁদছো,  চোখ মোছো
তুচ্ছ  মুহূর্তকথা /  জীবন অনেক বড
সামনে তাকাও , দেখো কি তুমুল বিস্তার
মিশেছে  আকাশ, শ্রাবণের বিষাদ মল্লার
মরানদীও জেগে যায়, জোয়ারের জলে
জনপদ ভাসিয়ে দিয়ে  প্লাবণের কালে
তুমি নারী তুমি নদী,  তুলির টানের দেবী
গভীর জলে সাঁতার দিয়েও ,
তোমার চোখেই ডুবি---



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সোমা দত্ত

সব্যসাচী মজুমদার

সৌম্যজিৎ আচার্য