বাতিঘর অনলাইন

এক ... দুই ... তিন। "আত্মপ্রকাশ "... "পর্ণমোচী "...  "রাবীন্দ্রিক "। বছরে চারবার প্রকাশের অভিপ্রায়ে মে মাসে তো আর অন্য নাম হতে পারে না।অতএব সম্পাদক যুগলের অপরজন কবি বন্ধু নিলয় নন্দীর ভাবনায় আর কারিগরী সম্পাদক মেঘনা চট্টোপাধ্যায়ের অনুমোদনে বাংলা সংস্কৃতির পিতৃপুরুষ ঋষিতুল্য দাড়িওয়ালা জমিদার তনয়ের নামেই সিলমোহর।

প্রতিধ্বনি আগুনে দাও দুধের বাটি, সে হবে ক্ষীর আমার ছায়ায় উঠবে জেগে তোমার শরীর

মৃত্যু  সংক্রান্ত ১ সামনে রঙিন পৃথিবীর ছবি কাঁপে বাঁয়ে বসে সীমা, অসীম আমার ডাঁয়ে

  ১ নীল মশারির ভেতর ঘরকন্নার বিছানায়  _________________________________

শেষ দেখা তুমি কি আমার জন্য   কোনোদিন   অপেক্ষা করেছিলে নির্জনে , একা ?

সাঁকো বিকেলের পর  হেমন্তের দিকে সাঁকো সাঁকো বিকেল  নেমে এলে একশ রেস্তোরাঁয় দ্রবণ লাগে 

জলছাদে বসে  ১) ও পথ চেনা ছিল আমার। ট্রেন থেকে নেমে পড়ার সাক্ষী হিসাবে, রাতজাগা, সেই স্টেশনের ওভারব্রিজটাও এখনও

উষ্ণতম দিনে আদতে হৃদয় বলে কিছু নেই।আছে ধারালো অস্ত্র,শব্দ,তীক্ষ্ণ তপ্ত বাদানুবাদ।

ব্ল্যাকারের কবিতা 

মধ্যরাতের সংলাপ

মেঘ শিরিষের গাছ

।। লকডাউনের ডায়েরি ।।

  বৃষ্টি

নির্ভরশীল

  রাতের কবিতাগুচ্ছ

বশ্যতা অনেক করেছো তুমি, চেষ্টায় ত্রুটি তো ছিলোনা। শেকলে বেঁধেছো ডানা,  নিজহাতে খাইয়েছো দানা।

বাদামী বিপন্নতা 

আলাপ  ঘ্রাণেন অর্ধভোজনম্   থেকেই বোঝা যায় তার   বিস্তারের বহর

।।কথাসব।।            আমাদের গান ভেসে যায় চেনা পথে আলো হয়ে জ্বলে প্রতিবেশীদের ঘরে।

হলোজোয়িক কবিতা ১. আশ্চর্য মায়া কোলে নিয়ে ফুটে আছে একটি ফুল। আমরা তাকে দৃষ্টি বলে ডাকতে পারি।

  চিল একটি চিল উড়ে গেলে এখন আর দৌড়ে গিয়ে শুনি না

ইতালি এবং রবীন্দ্রনাথ  ---------------------------------- রবি ঠাকুর,  আজ কি অদ্ভুত ভাবে একই সঙ্গে

পেকুয়াম সিম্ফনি

মা মা চলে গেলে বাবা আলনা থেকে নামিয়ে নেন মায়ের থাক থাক শাড়ি

ময়নাতদন্ত মৃতমানুষের স্তূপে কেউ  একা নেই

কোয়ারেন্টাইন কতগুলো দ্বীপ, পাখিরা উড়ে গেছে থইথই জোছনায় ভেসে আছে গাছ

চাঁচড়

আক্রান্ত

রাতের তারা 

ফেরা

ঝুলন্ত কথারা যে কথাগুলো ঝুলছে আকাশ থেকে, তাতে কোথাও সুতো বা সুতলি নেই।

দূরত্বের রং

প্রেমিক

ঠোঁট       

কথোপকথন,  নীল আর মন

কলহ গ্রামের মাতব্বররা এ ওর মুখের দিকে চাওয়াচাওয়ি করতে লাগলেন। এ কী বলছে ওরা!

নিও-রিয়ালিস্ম ______________________________________________________ শট - ১ দীপ্তি ইন্দ্রপুরী স্টুডিয়োর কৃষ্ণচূড়া গাছটার নীচে ভাঙা বেঞ্চিটাতে বসেছিল। কমল শটটার ফাইনাল টেক ওকে করে বাইরে এসে একটা সিগারেট ধরিয়ে দীপ্তির পাশে এসে বসে বলল, কোথা থেকে যে ধরে আনে এদের, না পারে ডায়ালগ বলতে, না পারে ঠিকঠাক পজিশন নিতে।

খাঁড়ি কৈখালি খেয়াঘাটে তখনও খেয়া পারাপার শুরু হয় নি।রাত ফিকে হয়ে ভোর হয়েছে সবে।চারিদিকে হালকা নরম আলোর আভা। ওপারে ঝাপসা সবুজ জঙ্গল।পাড়ে বাঁধা 'বাবা দক্ষিণ রায় 'খেয়া নৌকার তলায় অজস্র ঢেউ কুচির আলতো আঘাতে ছলাৎ ছলাৎ শব্দ মিশে যাচ্ছে নদীজল ছুঁয়ে আসা হিমেল বাতাসে।

  নাবাল বিকেলের একটা গন্ধ আছে। কেমন একটা মনখারাপি গন্ধ! আস্তে আস্তে বিকেলের রোদ মরে আসে ছায়া সরে যায় ঠিক তখুনি ঘরে বসে সতীশ গন্ধটা পান।

ফাঁস                     (১) মনসার ভাসান গাইছে চোখ বুঁজে যাদব।ওর শরীরের পেশী ফুলে ফুলে উঠছে,ঢোল বাজানোর তালে তালে।কালো শরীরে রুপো রঙ চকচক করছে আলোয়।মোহিত হয়ে দেখছে পদ্ম।ওর চোখ ঘুরছে,পিছলে যাচ্ছে।মাথার ঘোমটা ডান হাতে আলগা করে ধরা।গান গাইতে গাইতে যাদব ঢোল বাজায় অদ্ভুত কায়দায়।চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে ভাসছে মুখ।

শব্দস্রোত

অথচ..

শ্রেষ্ঠ বিরহবেদ "আমার সকল নিয়ে বসে আছি সর্বনাশের আশায়।"

নির্বাসন ও নন্দিনী রাজা: শুনতে পাচ্ছো? নন্দিনী : পাচ্ছিইইই।রাজা।কিন্তু রাজা তুমি পথে নেমেছ কেন? তুমি কি জানো না রাজা এক ভয়ানক মারী আজ নগরের পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে।তার করাল গ্রাস থেকে কেউ রেহাই পাচ্ছে না।না না। রাজা তুমি ফিরে যাও।

অবিরল অন্ধকারে তিনি আলো : অসুন্দরের মাঝে সুন্দর                           চারপাশের এই অবিরল অন্ধকারে, এই অসুন্দরের বর্ণাঢ্য পরিবেশনের মাঝেই তিনি আছেন l সীমাহীন লাঞ্ছনা আর আত্মপ্রবঞ্চনার এই মহাদেশে তিনিই বোধহয় শেষ বিবেক l  শেষ বাতিস্তম্ভ l আমাদের চৈতন্য টনিক l

               হৃদয়ে গমের  ঘ্রাণ                                    ' যাও পাখি যারে উড়ে,তারে কয়ও আমার হয়ে                                চোখ জ্বলে যায় দেখব তারে                                  মন চলে যায় অদূর দূরে                       যাও পাখি বল তারে,সে যেন ভোলে না মোরে। '

আমি কান পেতে রই.. . পাঠভবন। ছাতিমসুবাস।  তিনপাহাড় আর হেমন্তের এস.এম.এস । পলাশপাগল রাস্তা । জলরঙে শ্রাবণ কোপাই....

  নব কৈলাসের অন্দর

গোমুখ দর্শন